শরীয়তপুর সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের দেওভোগ গ্রামে পুলিশের সাথে বন্দুক যুদ্ধে ২জন ডাকাত সদস্য নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১৪ জানুয়ারী সোমবার রাত ৩টার দিকে এ নিহতের ঘটনা ঘটে। এ সময় ৪জন পুলিশ আহত হয়েছে।
নিহতদের মধ্যে একজন মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার সূর্যমনি গ্রামের বাসিন্দা সেকান্দার আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর আলম (৩৮)। অপরজন হলেন একই জেলার রাজৈর উপজেলার বাসিন্দা আরশাদ আলী হাওলাদারের ছেলে রাসেল হাওলাদার (৩২)।
পালং মডেল থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শরীয়তপুর সদর উপজেলার দেওভোগ গ্রামে ডাকাতি করার উদ্দেশ্যে একদল ডাকাত জড়ো হচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শরীয়তপুরের ডিবি পুলিশ এবং পালং মডেল থানার পুলিশ যৌথভাবে সেখানে যায়। পুলিশের উপস্থিতি ডাকাতরা টের পেয়ে গুলি ছোড়তে তাকে। পুলিশ আত্মরক্ষার জন্য পাল্টা গুলি ছোড়ে। শুরু হয় বন্দুযুদ্ধ। এতে ২জন ডাকাত সদস্য নিহত হয় এবং ৪ পুলিশ সদস্য আহত হয়।
আহতরা হলেন শরীয়তপুর ডিবি পুলিশের এ এস আই সোহাগ, পালং মডেল থানার এ এস আই জহির, কনস্টেবল রাসেল যার কোড নং ৩১১ এবং কনস্টেবল মোঃ মাসুম শেখ যার কোড নং ৪৫৯।
এ ব্যাপারে পালং মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মনিরুজ্জামান বলেন, শরীয়তপুর সদর উপজেলার দেওভোগ গ্রামে ডাকাতি করার উদ্দেশ্যে একদল ডাকাত জড়ো হচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শরীয়তপুরের ডিবি পুলিশ এবং পালং মডেল থানার পুলিশ যৌথভাবে সেখানে যায়। পুলিশের উপস্থিতি ডাকাতরা টের পেয়ে গুলি ছোড়তে তাকে। পুলিশ আত্মরক্ষার জন্য পাল্টা গুলি ছোড়ে। শুরু হয় বন্দুযুদ্ধ। এতে ২জন ডাকাত সদস্য নিহত হয় এবং ৪ পুলিশ সদস্য আহত হয়। আহতদেরকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।