শরীয়তপুর সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের রুদ্রকর গ্রামে বিদ্যুৎতের সাইড লাইন না দেওয়ায় শরীয়তপুর সরকারি গোলাম হায়দার খান মহিলা কলেজের একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী মানছুরা(১৭) নামক এক কিশোরীকে পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠালেন পতিবেশী লিটন মোল্লা ও তার পরিবার।
ঘটনাটির হয় গতকাল সোমবার দুপুর ২ টায় টার দিকে জসিম মোল্লার বাড়িতে।
স্থানীয়ভাবে খবর নিয়ে জানাযায়, এক বছর আগে লিটন মোল্লা তার পরিবার নিয়ে ঢাকা থেকে গ্রামে আসে তার ঘরে বিদ্যুৎতের লাইন না থাকায় তার প্রতিবেশী জসিম মোল্লার কাছ থেকে সাইড লাইন নিয়ে ব্যবহার করতে থাকে।
গত ৯ অক্টোবর শুক্রবারে জসিম মোল্লার মেয়ে মানছুরার সাথে ও লিটন মোল্লার স্ত্রী জাকিয়া বেগমের সাথে কথা কাটা কাটি হয় তার পরিপেক্ষিতে জসিম মোল্লার কাছ থেকে যেই বিদুৎতের সাইড লাইন নিয়েছিলো লিটন মোল্লা তা কেটে দেয় জসিম মোল্লা, এর জের ধরে লিটন মোল্লা ও তার স্ত্রী জাকিয়া,ছেলে জাহিদ মোল্লা,মেয়ে লিজা মিলে জসিম মোল্লা ও তার মেয়ে মানছুরা কে পিটিয়ে আহত করে।
পরে এলাকাবাসী মানছুরাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যায়, এ সময় প্রতিবেশী নাসির মোল্লার ছেলে ওমর ফারুক মোল্লা ছারাতে গেলে লিটন মোল্লার আঘাতে আহত হয়।
এবিষয়ে ভুক্তভোগী মানছুরা বলেন, আমরা জানতে পারি বিদ্যুৎতের সাইড লাইন দেওয়া বেআইনী তা আমরা লিটন মোল্লার বিদ্যুৎতের সাইড লাইন কেটে দেই, তার জন্য আমাদের উপর লিটন মোল্লা এই হামলা করেন।
লিটন মোল্লা বলেন, জসিম মোল্লা আমাদের বিদুৎতের লাইন তারা কেটে দিছে তাই জিজ্ঞেস করতে গেলে জসিম মোল্লার মেয়েরা আমার মেয়ে ও স্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালি দেয় তাই স্ত্রী ও মেয়ে সহ্য করতে না পেরে তাদের গায় হাত দিছে।