রেজি: নং - আবেদিত ২০১৬খ্রিঃ, প্রতিষ্ঠাকাল: ১মার্চ ২০১৪                       বুধবার,  ২২শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ,  ৮ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ,  দুপুর ২:০১

শরীয়তপুরে পৌরসভার প্যানেল মেয়ররের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন।

April 15, 2018 , 6:57 am

শরীয়তপুর প্রতিনিধিঃ শরীয়তপুর সদর পৌরসভার  ৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র -২ হোসেন মোঃ আলমগীরের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ও সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে আজ রবিবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় মানব বন্ধন করা হয়।

মানব বন্ধনে অংশ গ্রহন করেন, বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় পৌর কাউন্সিলর এসোসিয়েশন, শরীয়তপুর পৌর পরিষদ, পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন, শরীয়তপুর সদর উপজেলা ছাত্রলীগ, হুগলী কাকদী আটং বালুচরার সর্বস্তরের জনগণ। এসময় মানব বন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে শরীয়তপুর পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইফুর রহমান রাজ্জাক বলেন, ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র ২ হোসেন মোঃ আলমগীরের উপর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি আমরা এখন অনিরাপদ এই সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি শরীয়তপুর জেলা প্রশাসনের কাছে।
আগামী ৩ দিনের মধ্যে গ্রেপ্তার করতে না পারলে আমরা কাউন্সিলর এসোসিয়েশন  বড় ধরনের পদক্ষেপ গ্রহন করবো।
এসময় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, শরীয়তপুর পৌরসভার প্যানেল মেয়র ১ মোঃ বাচ্চু বেপারী, ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সিদ্দিক চৌকিদার, ৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ মোতালেব ঢালী, ৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল কাশেম মোল্লা,৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আমির হোসেন শিকদার ৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আঃ রশিদ সরদার, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা আজিজুল হক পাহার, সদর উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি শহিদুল ইসলাম কোতোয়াল শরীয়তপুর সদর উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা মোল্লা, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য রোকেয়া বেগম, সহ শরীয়তপুরের বিভিন্ন পৌরসভার কাউন্সিলরগন সহ সর্বস্তরের জণগণ উপস্থিত ছিলেন।

মানব বন্ধন শেষে শরীয়তপুর জেলা প্রশাসক ও জেলা পুলিশ সুপারের নিকট স্মারকলিপি প্রদান করেন।

উল্লেখ্য, শরীয়তপুর সদর পৌরসভার কাগদী গ্রাম ৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র- ২ মোঃ আলমগীর হোসেন মৃধা শুক্রবার ১৩ এপ্রিল শুক্রবার ফজরের নামাজ আদায় করে মসজিদ থেকে বের হয়ে বাড়ির দিকে যাওয়ার সময় কাগদী রাস্তায় তার উপর স্থানীয় সন্ত্রাসী, মাদক ব্যাবসায়ী, জুয়া খোর সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য শাহ জালাল বেপারি, পিতা রমি বেপারি, শাহ জালাল মাদবর, পিতা হারুন মাদবর, সাদ্দাম মাদবর, পিতা জলিল মাদবর সহ আরো অনেকে অর্তকিত হামলা চালিয়ে হাতুরী দিয়ে এলো পাথারী পিটিয়ে গুরুতর আহত করে।
গুরুতর অাহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
পরে চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা প্রেরণ করে।

১৩-০৪-১৮

Total View: 2389